পৃথিবীর উত্তরমেরু থেকে দক্ষিণমেনু পর্যন্ত উত্তর-দক্ষিণে কল্পিত রেখাগুলো হল দ্রাঘিমা রেখা (Meridians of Langitude) হল।
অক্ষগুলো ১° অন্তর কল্পনা করা হয়েছে। প্রতি ডিগ্রি অক্ষরেখা ৬০° এ ও প্রতি মিনিট অক্ষরেখা ৬০°এ ভাগ করা হয়েছে।
দুটি মেরু বিষুব মান ৯০° উ: ৯০° দ:। কেন্ স্থান নিরক্ষরেখা থেকে এতটা উত্তরে বা দক্ষিণে তা বোঝাতে অক্ষরেখার প্রয়োজন হয়। যেমন কলকাতার অবস্থান ২০°৩৪ উঃ।
মূলমধ্যরেখার ওপর যখন সূর্য আসে, তখন দুপুর ১২টা, মূলমধ্যরেখা থেকে ১৫ দ্রাঘিমা তখন সম্পূর্ণ ১ টা। আবার ১৫° পশ্চিম দ্রাঘিমায় সেই সময় সকাল ১১টা। দ্রাঘিমানুযায়ী কোনো স্থানীয় সময়কে সেই স্থানে স্থানীয় সময় (Local time) বলে।
ভারতের পূর্ব সীমানা ও পশ্চিম সীমানার মধ্যে সময়ের পার্থক্য প্রায় ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট। ৮২°৩০′ পূর্ব দ্রাঘিমাকে প্রমাণ দ্রাঘিমা ধরা হয়েছে। ৮২°৩০ পূর্ব দ্রাঘিমাকে প্রমাণ দ্রাঘিমা ধরা হয়েছে। ৮২°৩০ পূর্ব দ্রাঘিমার স্থানীয় সময়কে সারাভারতের প্রমাণ সময় বলে ধরা হয়। গ্রীনিচের সঙ্গে ভারতের প্রমাণ সময়ের পার্থক্য ৫ ঘণ্টা ৩০ মিনিট।
পাঠ্যপুস্তকের প্রশ্নোত্তর
(১) কিন্তু কিছুটা বলা মাবেলটা ঠিক কোথায় অবস্থিত তা তুমি বলতে পারো কি?
উত্তব। হ্যাঁ একটা গ্লাবের সাহায্য নিয়ে বলতে পারি।
(২) কিন্তু সেই জায়গাটাই, পৃথিবীর এপর ঠিক কোথায় তুমি কীভাবে সেখাবে?
উত্তর। জায়গাটা পৃথিবীর ঠিক কোথায় তা অক্ষাংশ দ্রাঘিমার সাহায্যে বোঝাব।
৪। একটা গ্লোহ বা মানচিত্র খেয়াল করলে দেখা যায় পৃথিবীর ওপর কতকগুলো আড়াআড়ি ও লম্বালম্বি দাগ কাটা আছে। কালো দাগুলো কী?
উত্তর। কালো দাগগুলো অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখা।
৫। দলে ভাগ হয়ে ........ নীচের ছকে সেগুলোকে বসাও।
শহরের কলকাতা অকল্যান্ড
ডিগ্ৰি ২০°৩৪ উঃ ৩৬°৫২ দঃ
কোপেনহেগেন বুয়েনেস এয়ার্স
৫৫°৪০ উঃ ৩৪°৩৫ দঃ
৬। পৃথিবীর ওপরে বিভিন্ন স্থানে একে অপরের কতটা পূর্বে বা কতটা পশ্চিমে সেটা কীভাবে নির্ণয় করা যাবে?
উত্তর। মূল মধ্যরেখার সাহায্য।
৭। মানচিত্র বই থেকে অক্ষরেখায় অবস্থিত এরকম বিভিন্ন জায়গায় নামের তালিকা চটপট তৈরি করে ফেলো।
উত্তর। (ক) লা ভেগাস (খ) জিএ্যাল্টার (গ) মাগার্দ (ঘ) নেসভিল (ঙ) কিংদাও (২) মশুল (ছ) আলজিয়ার্স (জ) টিউনিশিয়া
(ছ) খুব সহজে ভূপৃষ্ঠে অবস্থান নির্ণয় করে ফেলে।
উত্তর।
স্থান অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ
A ৬০° উত্তর ৩০° পূর্ব
B ৪০° উত্তর ৬০° পূর্ব
C ২০° দক্ষিণ ৪০° পশ্চিম
D ০° দক্ষিণ ৪০° পশ্চিম
E ২০° উত্তর ৪০° পশ্চিম
৯। নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে গেলে, কী কী পরিবর্তন লক্ষ করবে?
উত্তর। লক্ষ্য করা যাবে যে সূর্যরশ্মি ক্রমশ তির্যকভাবে পড়ছে। ফলে তাপমাত্রার পরিবর্তন হচ্ছে। মেরুর কাছাকাছি গেলে ঠাণ্ডা আবহাওয়া অনুভব করা যাবে।
১০। একই অক্ষরেখা বরাবর স্থানগুলোতে একই সময়ে দিন ও রাত হয় কি? যদি না হয় তাহলে কেন হয় না?
উত্তর : না, একই সময়ে দিন রাত হয় না। অক্ষরেখাগুলো পৃথিবীর পূর্ব দিক থেকে পশ্চিমে দিকে বিস্তৃত। একই অক্ষরেখায় স্থানুগলো অবস্থিত হলেও কোনো স্থান পূর্ব দিকে আবার কোনো স্থান পশ্চিমে অবস্থান করে। তাই একই সময়ে দিন ও রাত হয় না।
১১। বিভিন্ন অক্ষরেখায় তাপের কীরকম পার্থক্য অনুভব হবে?
উত্তর। বিভিন্ন অক্ষরেখায় অক্ষাংশের মানের পার্থক্য হয় ফলে সূর্যরশ্মির পতন কোণের পার্থক্য হয়। নিরক্ষরেখা থেকে উত্তরদিকে এবং দক্ষিণ দিকে তাই তাপেরও পার্থক্য হয়।
১২। দুটো অক্ষরেখার মাঝখানে কোনো স্থানের অবস্থায় কীভাবে নির্ণয় করতে হবে?
উত্তর। দুটো অক্ষরেখার মাঝখানে কোনো স্থানে অবস্থান নির্ণয় করতে হলে ওই নির্দিষ্ট স্থান থেকে নিরক্ষারেখার তল পর্যন্ত একটি রেখা সেখানে কোন তৈরি করবে। এটিই হবে স্থানটির অবস্থান।
১৩। কোথায় গেলে পূর্ব অর পশ্চিম গোলার্ধে উভয়ই একই সঙ্গে দেখতে পাবে?
উত্তর। লন্ডনের গ্রিনিচ-এ রয়্যাল অ্যাস্ট্রনমিক্যাল অবজরভেটরিতে গেলে দেখতে পাব।
১৪। পৃথিবীর ছবি এঁকে দ্রাঘিমারেখা দেখাও।
উত্তর। নিজে করো।
১৫। অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখার বৈশিষ্ট্যগুলোর তুলনা করে দেখাও।
উত্তর।
অক্ষরেখা
১। অক্ষরেখাগুলো পূর্ণ বৃত্ত
২। অক্ষরেখার মান মেরুবৃত্তের দিকে বেড়ে যায়।
৩। অক্ষ রেখার মান মেরুবৃত্ত দিকে বেড়ে যায়।
৪। অক্ষরেখার পরিধি ক্রমশ মেরুর দিকে কমে
দ্রাঘিমারেখা
১। দ্রাঘিমারেখাগুলো অর্ধবৃত্ত।
২। দ্রাঘিমারেখাগুলো পরস্পর সমান্তরাল নয়।
৩। নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে ক্রমশ দূরত্ব কমে যায়।
৪। দ্রাঘিমা রেখার মান মূল মধ্যরেখা থেকে পূর্বে বা পশ্চিমে ক্রমশ বাড়ে।
১৩। একই দ্রাঘিমারেখায় অবস্থিত জায়গাগুলোর স্থানীয় সময় এক হয় কেন?
উত্তর। একই দ্রাঘিমায়ে অবস্থিত স্থানগুলো একে অন্যের পূর্ব দিকে বা পশ্চিম দিকে হয় বলে ওই স্থানগুলোেত একই সময়ে সুর্যোদয়, মধ্যাহ্ন ও সূর্যাস্ত হয়।
১৪। পৃথিবীর কোন দিকে গেলে সময় এগিয়ে যায় এবং কেন?
উত্তর। মূলমধ্যরেখা থেকে পূর্বদিকে এগিয়ে গেলে সময় এগিয়ে যায়। কারণ পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্বে আবর্তন করছে।
১৫। লন্ডন অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভারতে সরাসরি রাত ১১টা ৩০ মিনিটে শুরু হয়। লন্ডনে ওই অনুষ্ঠান কখন আরম্ভ হয়েছিল?
উত্তর। ভারত থেকে সরাসির দেখা যায় রাত
১১টা ৩০ মিনিটে - ৫টা ৩০ মিনিটে
লন্ডনে অনুষ্ঠান শুরু হয় সন্ধে ৬-০০ টায়।
১৬) ভূ-পৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্থান কীভাবে নির্ণয় করা যায় তার একটি সহজ ব্যাখ্যা দাও। প্রয়োজনে চিত্র অঙ্কন করে দেখাও।
উত্তর। গাণিতিক পদ্ধতির সাহায্যে ভূ পৃষ্ঠের সাহায্যে ভূ-পৃষ্ঠের ওপর কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় করা যায়।অক্ষরেখার সাহায্যে উত্তর-দক্ষিণের এবং দ্রাঘিমারেখার সাহায্যে পূর্ব পশ্চিমের অবস্থান নির্ণয় করা হয়। প্রতিটি দ্রাঘিমারেখা প্রতিটি অক্ষরেখাকে লন্তভাবে ছেদ করে এবং এই ছেদবিন্দুর সাহায্যে পৃথিবীর যে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় করা যায়।
১৭। আমি নন্দিনী আমি বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াই আমাকে খুঁজে বার করো তো দেখি। খেলাটা কিন্তু মজার।
উত্তর। পাঠ্যপুস্তকের ২৮ পাতার ছকের সাহায্যে নিজে করো।
সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
১। নিরক্ষরেখা কোন দিক থেকে কোন দিকে বিস্তৃত?
উঃ। নিরক্ষরেখা পৃথিবীর ঠিক মাঝখান দিয়ে পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত।
২। নিরক্ষরেখা কয়ভাগে বিভক্ত?
উঃ। নিরক্ষরেখা পৃথিবীকে সমান দুটি ভাগে ভাগ করেছে উত্তরে উত্তর গোলার্ধ দক্ষিণে দক্ষিণ গোলা
৩। মূলমধ্যরেখা কোন স্থানের ওপর দিয়ে কল্পনা করা হয়েছে?
উঃ। মূলমধ্যরেখাকে গ্রেটার লন্ডনের রয়াল গ্ৰিনিচ নামক স্থানের ওপর দিয়ে কল্পনা করা হয়েছে।
৪। মূলমধ্যরেখাকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ?
উঃ। মূলমধ্যরেখাকে দুটি সমান ভাগে ভাগ করা হয়েছে– পূর্ব গোলার্ধ, পশ্চিম গোলার্ধ।
৫। অক্ষরেখা কাকে বলে?
উঃ। নিরক্ষরেখার সমান্তরালে পূর্ব-পশ্চিমে কল্পিত পূর্ণবৃত্ত রেখাগুলো হল অক্ষরেখা। অক্ষরেখার বৃত্তগুলো মেরুর দিকে ক্রমশ ছোটো হতে থাকে। অক্ষরেখাকে ডিগ্রি (°) তে মাপা হয়।
৬। দ্রাঘিমা রেখা কাকে বলে?
উঃ। পৃথিবীর উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত উত্তর দক্ষিণে কল্পিত রেখাগুলো হল দ্রাঘিমা রেখা।
৭। অক্ষরেখার প্রয়োজনীয়তা কী?
উঃ। কোন স্থান নিরক্ষরেখা থেকে কতটা উত্তরে বা দক্ষিণে তা বোঝাতে অক্ষরেখার প্রয়োজন হয়।
৮। অক্ষাংশের প্রয়োজনীয়তা কী?
উঃ। কোন স্থান পৃথিবীর পৃষ্ঠের কতটা উত্তরে কতটা দক্ষিণে তা অক্ষাংশের দ্বারা নির্ণয় করা যায়।
৯। মূলমধ্যরেখার প্রয়োজনীয়তা কী?
উঃ। পৃথিবীপৃষ্ঠে কোন স্থান কতটা পূর্বে বা পশ্চিমে তা ঠিক করতে মূলমধ্যরেখার গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি।
১০। কোথায় গেলে পূর্ব-পশ্চিম গোলার্ধ একসাথে উভয়ে একসঙ্গে দেখতে পাবে?
উঃ। ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের গ্রিনিচ এ আছে রয়াল অ্যাস্টনমিকাল অভজারভেটরি। যেখানে একটি সংকর ধাতু তৈরি দণ্ড আছে। সেটি ০° দ্রাঘিমা রেখাকে চিহ্নিত করে পর্যটকরা ওই দণ্ডটার দুদিকে দুটি পা রেখে নিজেদের দৃষ্টি ক্যামেরা বন্দি করে। এক পা পূর্ব গোলার্ধে আরেক পা পশ্চিম গোলার্ধে থাকে।
১১। স্থানীয় সময় কাকে বলে?
উঃ। দ্রাঘিমা অনুযায়ী কোন স্থানের সময়কে সেই স্থানের স্থানীয় সময় বলে। যেমন কোনো দ্রাঘিমার সূর্য যখন ঠিক মাথার ওপর আসে তখন দুপুর ১২ টা।
১২। একটা দেশের একটা সময় ঠিক না করলে অসুবিধা দেখা দিতে পারে। ভারতের ক্ষেত্রে অসুবিধা এড়াবার জন্য কী করা হয়েছে?
উঃ। ভারতের ক্ষেত্রে এই অসুবিধা এড়ানোর জন্য ঠিক মাঝ বরাবর ৮২° ৩০ পূর্ব দ্রাঘিমাকে প্রমাম দ্রাঘিমা বলা হয়েছে। ৮২° ৩০ পূর্ব দ্রাঘিমার স্থানীয় সময়কে সারা ভারতের প্রমাণ সময় বলে ধরা হয়।
১৩। অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমা রেখার বৈশিষ্ট্যের তুলনা করো।
অক্ষরেখা
১। অক্ষরেখা পরস্পর সমান্তরাল।
২। অক্ষরেখাগুলো পূর্ণবৃত্ত।
৩। অক্ষরেখার পরিধি মেরুর দিকে ক্রমশ কমে যায়।
৪। অক্ষরেখাগুলোর মধ্যে নিরক্ষরেখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
অক্ষরেখাগুলোর মান ০°।
৫। নিরক্ষরেখা থেকে উত্তর মেরু (৯০° উঃ) পর্যন্ত
৮৯টা এবং বড় মেরু পর্যন্ত (১০° দক্ষিণ) ৮৯ টা মোট ১৭৮ টা অক্ষরেখা কল্পনা করা হয়েছে।
৬। ১০টা ও ১০ দা হল যথাক্রমে উঃ মেরুবিন্দু ও দঃ মেরু বিন্দু।
দ্রাঘিমারেখা
১। দ্রাঘিমারেখা পরস্পর সমান্তরাল নয়।
২। দ্রাঘিমা রেখাগুলো অর্ধবৃত্ত।
৩। দুটি দ্রাঘিমারেখার মধ্যে দূরত্ব নিরক্ষরেখার কাছে সবচেয়ে বেশি। নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে দুরত্ব ক্রমশ কমে যায়।
৪। দ্রাঘিমারেখাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মূলমধ্যরেখা যার মান মূলমধ্যরেখা থেকে পূর্ব ও পশ্চিম ক্রমশ বাড়ে।
৫। পূর্বে ১৭৯ টি, মূলমধ্যরেখা ও ১৮০ দ্রাঘিমা রেখাকে নিয়ে মোট দ্রাঘিমারেখা ৩৬০ টি।
৬। ১৮০ পূর্ব এবং ১৮০ পশ্চিম যেহেতু একটাই দ্রাঘিমারেখা, তাই তার পূর্ব ও পশ্চিম উল্লেখ করা হয় না।
৭। GPS কী?
উঃ। পৃথিবীর যেকোনো জায়গার অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমা জানবার একটি অত্যাধুনিক ব্যবস্থা হল GPS বা গ্লোবাল পজিশেনিং সিস্টেম (Global Positioning System)
৮. কোথা থেকে GPS কার্যকরী হয়?
উঃ। পৃথিবীর কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে GPS ব্যবস্থা কার্যকরী হয়।
৯। GPS ব্যবস্থা বর্তমানে কোথায় কোথায় থাকে?
উঃ। বর্তমানে জাহাজে, বিমানে, আধুনিক গাড়ি বা দামি মোবাইল ফোনে GPS থাকে।
শূন্যস্থান করো :
১। নিরক্ষরেখার অপর নাম __ বা ___ ।
উঃ। বিষুব রেখা বা ০° অক্ষরেখা।
২। মূলমধ্যরেখার অপর নাম _____ ।
উঃ। ০° দ্রাঘিমারেখা।
৩। অক্ষরেখা ____ তে পরিমাপ করা হয়।
উঃ ডিগ্রি (°)।
৪। প্রতি ডিগ্রি অক্ষরেখাকে ___ এ ভাগ করা হয়েছে।
উঃ। ৬০ -এ।
৫। কলকাতার অবস্থান ____ অক্ষরেখার উপর।
উঃ। ২০° ৩৪ উ
৬। মূলমধ্যরেখার পূর্বের দ্রাঘিমা ___ ।
উঃ। পূর্ব দ্রাঘিমা।
৭। মূলমধ্যরেখার পশ্চিমের দ্রাঘিমা ___ ।
উঃ। পশ্চিম দ্রাঘিমা।
৮। মোট ___ টা অক্ষরেখা কল্পনা করা হয়েছে।
উঃ। ১৭৮ টা।
৯। মূলমধ্যরেখা থেকে পূর্বে গেলে সে সময় ___ যেতে থাকবে।
উঃ। এগিয়ে।
১০। GPS ব্যবস্থা পৃথিবীর ___ থেকে কার্যকরী হয়।
উঃ। কৃত্রিম উপগ্রহ।
ভুল সংশোধন করো
১। নিরক্ষরেখা উত্তর-দক্ষিণে বিস্তৃত।
উঃ। নিরক্ষরেখা পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত।
২। মূলমধ্যরেখা পৃথিবীকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
উঃ। মূলমধ্যরেখা পৃথিবীকে দুটি ভাগে ভাগ করেছে।
৩। কোন স্থান নিরক্ষরেখা থেকে কতটা উত্তরে বা দক্ষিণে তা বোঝাতে দ্রাঘিমারেখার প্রয়োজন হয়।
উঃ। কোন স্থান নিরক্ষরেখা থেকে কতটা উত্তরে বা দক্ষিণে তা বোঝাতে অক্ষরেখার প্রয়োজন হয়।
৪। দ্রাঘিমারেখা পরস্পর সমান্তরাল।
উঃ। দ্রাঘিমারেখা পরস্পর সমান্তরাল যায়।
৫। অক্ষরেখাগুলো অর্ধবৃত্ত।
উঃ। অক্ষরেখাগুলো পূর্ণবৃত্ত।
৬। নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে সূর্যরশ্মি ক্রমশ লম্বভাবে পড়ে।
উঃ। নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে সূর্যরশ্মি ক্রমশ তির্যকভাবে পড়ে।
৭। মূলমধ্যরেখা থেকে পশ্চিমে গেলে সময় এগিয়ে যায়।
উঃ। মূলমধ্যরেখা থেকে পশ্চিমে গেলে সময় পিছিয়ে যায়।
৮। একটি বৃত্তের মোট কোণের পরিমাণ ১৮০°।
উঃ। একটি বৃত্তের মোট কোণের পরিমাণ ৩৬০°।
১৯। ৮৪°৩০ পূর্ব দ্রাঘিমার স্থানীয় সময়কে সারা ভারতের প্রমাণ সময় বলে ধরা হয়।
উঃ। ৮২°৩০ পূর্ব দ্রাঘিমার স্থানীয় সময়কে সারা ভারতের প্রমাণ সময় বলে ধরা হয়।
১০। ভারত গ্রিনিচের পশ্চিম দিকে অবস্থিত।
উঃ। ভারত গ্রিনিচের পূর্ব দিকে অবস্থিত।
সত্য মিথ্যা বিচার করো :
১। GPS-এর পুরো নাম গ্লোবার পজিশনিং সিস্টেম।
উঃ। ✔️
২। লন্ডন ও কলকাতার সময়ের পার্থক্য ৫ ঘণ্টা ৩০ মিনিট ।
উঃ। ✔️
৩। ভারতের পূর্ব-পশ্চিম সীমানার মধ্যে সময়ের পার্থক্য ২ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট।
উঃ। [X]
৪। দ্রাঘিমা রেখার মান মূলমধ্যরেখা থেকে পূর্বে বা পশ্চিমে ক্রমশ কমে।
উঃ। [X]
৫। দ্রাঘিমা রেখাও ডিগ্রি (°) তে পরিমাপ করা হয়। [
উঃ। [X]
৬। গ্রিনিচে আছে রয়াল অ্যাস্ট্রনমিক্যাল অভজারভেটরি।
উঃ। ✔️
৭। অক্ষরেখার উত্তর ও দক্ষিণে দুটি মেরু বিন্দুর মান ৮০° উঃ ৮০° দঃ।
উঃ। [X]
৮। গ্রিনিচের সংকর ধাতুটি ০° অক্ষরেখাকে চিহ্নিত করে।
উঃ। [X]
৯। নিরক্ষরেখার মান ০°।
উঃ। ✔️
১০। গ্রিনিচের সঙ্গে ভারতের প্রমাণ সময়ের পার্থক্য ৫ ঘণ্টা ৩০ মিনিট।
উঃ। ✔️
মন্তব্যসমূহ